যাই হোক, যদি ঋষি সুনাক প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁকে দল এবং সরকার দুই জায়গায়ই চ্যালেঞ্জে মোকাবিলা করতে হবে। কনজারভেটিভ পার্টি এরই মধ্যে নেতৃত্বের ইস্যুতে কয়েক ভাগে বিভক্ত। দেশের অর্থনীতিও ভালো নয়। মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশেরও বেশি। কমাতে হতে পারে জনগুরুত্বপূর্ণ খাতে সরকারি ব্যয়। ফলে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না ক
লিজ ট্রাসের আকস্মিক পদত্যাগের পর কে হতে যাচ্ছেন যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী, তা নিয়ে চলছে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে আছেন সাবেক চ্যান্সেলর ঋষি সুনাক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও জানিয়েছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করবেন।
মাত্র একদিন আগে প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগ করেছেন ৪৫ দিনের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। তাঁর পদত্যাগের পরপরই দলীয় প্রধান এবং নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট হাউস অব কমনসের নেতা
মাত্র ৪৫ দিন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন সদ্য পদত্যাগ করা লিজ ট্রাস। তবে দেশটির আইন অনুসারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি প্রতিবছর ১ লাখ ১৫ হাজার পাউন্ড (ডলারে তা ১ লাখ ২৯ হাজার ডলার) করে পাবে
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মাত্র ৪৪ দিন দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেছেন লিজ ট্রাস। সম্প্রতি তাঁর নিজ দলের ভেতরেই অনাস্থার মুখোমুখি হন তিনি। বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকটসহ অর্থনীতির সংকট মোকাবিলায় যেসব প্রতিশ্রুতি ট্রাস দিয়েছিলেন সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে এবং তা
দায়িত্ব নেওয়ার পঁয়তাল্লিশ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়লেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। লিজ ট্রাস প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও দপ্তর ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে এসে জানিয়েছেন, তিনি রাজা চার্লসকে বলেছেন— কনজারভেট
প্রধানমন্ত্রিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই করছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। এমনকি নিজ দলের এমপিরাও তাঁর পদত্যাগের বিষয়ে সরব হয়েছেন। মাত্র দেড় মাস আগে দায়িত্বগ্রহণ করা লিজ ট্রাসের গদিচ্যুত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপারমাত্র।
ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী দেশটির সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে বলেছেন, তাঁর পূর্বসূরি কোয়াসি কোয়ার্টেং ও ট্রাস প্রাথমিকভাবে উচ্চ আয়ের মানুষের জন্য কর কমাতে চেয়েছিলেন এবং অফিস ফর বাজেট রেসপনসিবিলিটি থেকে বাজেট বিষয়ে কোনো ধরনের পূর্বাভাস ছাড়াই তাঁদের বাজেট
ব্রিটেনের নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটির সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্ট। সদ্য বিদায়ী অর্থমন্ত্রী কোয়াসি কোয়ার্টেংয়ের স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি। কোয়ার্টেংয়ের বিদায়ের
কোয়াসি কোয়ার্টেং গতকাল বৃহস্পতিবারই বলেছিলেন যে, তিনি সরকারের বিতর্কিত অর্থনৈতিক পরিকল্পনার কারণে বাজারে অস্থিরতা দেখা দেওয়া সত্ত্বেও ‘কোথাও যাচ্ছেন না’। অথচ কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তাঁকে তাঁর দায়িত্ব থেকে
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই দেশটির জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় নতুন পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন লিজ ট্রাস। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার তিনি জানান, দেশটির নাগরিকদের জীবনযাত্রার ব্যয়ের বোঝা কমাতেই
অসুস্থ হয়ে পড়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুসারে বর্তমানে তিনি স্কটল্যান্ডে অবস্থিত বালমোরাল প্রাসাদে অবস্থান করছেন। তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁর চিকিৎসকেরা। রানির বাসভবন বাকিংহাম প্যালেস তাঁর অসুস্থ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) স্কটল্যান্ডের বালমোরাল ক্যাসেলে যুক্তরাজ্যের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে দেখা করেন ট্রাস। এ সময় দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ট্রাসকে নতুন সরকার গঠনের অনুমোদন দেন রানি। আর ট্রাস প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভার ঘোষণা আসে।
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন দেশটির সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস। এর মধ্য দিয়ে গত ৬ বছরে ৪ জন প্রধানমন্ত্রী পেয়েছে দেশটি। এমন এক সময়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের স্থলাভিষিক্ত হলেন যখন যুক্তরাজ্য একের পর এক সংকটে জর্জরিত। জ্বালানিসহ বিভিন্ন সংকটের কারণে দেশটিতে বেড়ে গেছে জী
শুধু আনুষ্ঠানিকতাই বাকি ছিল। রানির নিয়োগের মাধ্যমে সেটাও সম্পন্ন হলো। আজ মঙ্গলবার ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে লিজ ট্রাসকে নিয়োগ দিয়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এর মধ্য দিয়ে তিনি হলে ব্রিটেনের তৃতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী।
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আজ মঙ্গলবার শপথ নেবেন লিজ ট্রাস। তার আগেই মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মন্ত্রিসভার দুই মন্ত্রী। তাঁরা হলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল ও সংস্কৃতিমন্ত্রী নাদিন ডরিস।